কিভাবে বুঝবেন যে ওষুধ খাচ্ছেন সেটার মেয়াদ আছে কি নেই? যারা জানেন খুব ভালো, যারা জানেন না তারা জেনে নিন। যদি প্যাকেটজাত কোন ওষুধ যেমন: সিরাপ বা সাসপেনশান, ট্যাবলেট এবং ক্যাপসুলের পুরো বাক্স কিনেন তখন উৎপাদনের মাস এবং মেয়াদ শেষ হওয়ার মাসটি বক্সের গায়ে উল্লেখ করা থাকে কিন্তু দোকান থেকে সম্পূর্ণ স্ট্রিপ বা ওষুধের পাতা কিনছেন বা দোকানদার পূর্ণ স্ট্রিপ থেকে কেটে কয়েকটি দিচ্ছেন, পূর্ণ স্ট্রিপ কিনলে কেনার আগে কিছু জিনিস খেয়াল করুন বা যে স্ট্রিপ থেকে কেটে দিচ্ছে, কাটার আগে দোকানদারের হাত থেকে নিয়ে চেক করুন, ওষুধের স্ট্রিপ এর…
Category: ওষুধ
নিরাপদে ওষুধ সেবন করার জন্য ৬ টিপস
দৈনন্দিন জীবনে আমরা সবাই কম বেশি রোগ-ব্যাধির চিকিৎসার সাথে পরিচিত। আসুন আমরা জেনে নেই নিরাপদে ওষুধ সেবন করার জন্য ৬ টিপস। কারণ সঠিক নিয়মে ওষুধ সেবন করলে দ্রুত আরোগ্য লাভ করা যায়। ১. সর্বদা আপনার ওষুধ এবং ডোজগুলির একটি তালিকা রাখুন। ওষুধ সেবনের ফলে কোনও সমস্যা হলে ডাক্তার বা ফার্মাসিস্টকে অবহিত করতে ভুলবেন না। ২. আপনি যদি অন্য কোনও ওষুধ সেবন করেন তাহলে অবশ্যই ডাক্তার নতুন প্রেসক্রিপসন লেখার আগে ঐ ওষুধ গুলি সম্পর্কে অবহিত করুন । ৩. যদি আপনার কোনও ওষুধ থেকে কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়ে থাকে তবে অবিলম্বে আপনার ডাক্তার…
বুকে জ্বালাপোড়া বা এসিড রিফ্লাক্স কি? এর কারন এবং প্রতিরোধে যা করবেন
বুকজ্বালা (Heartburn) বা গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ (GERD) হলো বুকের মাঝখানে বা পেটের মাঝ বরাবর উপরের দিকে জ্বালার অনুভূতি বা ব্যথা, যা প্রথমে বুকে আরম্ভ হয় এবং পর্যায়ক্রমে ঘাড়, গলা কিংবা থুতনিতে পৌছে যায়। একে ইংলিশে হার্টবার্ণ বলা হলেও বাস্তবে এর সাথে হার্ট বা হৃদপিন্ডের কোন সম্পর্ক নেই। পাকস্থলির এসিড এই সমস্যার প্রধান কারন। সাধারনত পাকস্থলীতে অবস্থিত খাদ্য এবং অন্যান্য পদার্থের বিপরীতমুখী প্রবাহ অর্থাৎ খাদ্যনালীর দিকে ফিরে আসাকেই গ্যাস্ট্রোইসোফিজিয়াল রিফ্লাক্স বলে। বুকজ্বালা রোগটি রিফ্লাক্স, GERD বা গ্যাস্ট্রইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ, গ্যাস্ট্রিক রিফ্লাক্স ডিজিজ এবং এসিড রিফ্লাক্স ডিজিজ নামেও পরিচিত। লক্ষণ: বুকে জ্বালাপোড়া…
ওষুধ কখন সেবন করবেন খাওয়ার আগে না পরে?
ওষুধ সেবন খাবার খাওয়ার আগে, খাবার খাওয়ার সময় না খাবার খাওয়ার পরে করা উচিৎ? আসলে এই প্রশ্নের কোন সহজ উত্তর নেই। যদি ডাক্তার আপনাকে খালি পেটে কোন ওষুধ সেবন করতে বলে তাহলে খাবার খাওয়ার ১ ঘন্টা আগে অথবা ২ ঘন্টা পরে ঐ ওষুধ সেবন করা উচিৎ। কারণ অনেক ওষুধ আছে যেগুলো খাবার দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে অথবা খাবারের সাথে মিশে ফুড-ড্রাগ মিথস্ক্রিয়া হতে পারে। যদি ডাক্তার আপনাকে ভরাপেটে কোন ওষুধ সেবন করতে বলে তাহলে খাবারের সাথে অথবা খাবার খাওয়া শেষ করে ঐ ওষুধ সেবন করা উচিৎ। কিছু ওষুধ যেমন ব্যাথানাশক…